বাংলাদেশের রাষ্ট্রভাষা বাংলা ছড়িয়ে আছে নির্মল বাংলাদেশের আকাশ, ভূমি, নদী, সাগরের সুন্দর রঙে। এই সুন্দর দেশের মানুষের জীবনে আগুন লাগে বিরহের প্রান্তর নয়, জীবনের নানা ধরনের ঝগড়া ও সমস্যা সমাধানের জন্য প্রয়োজন হল বীমা। একটি দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা, নিরাপত্তা, ও সামাজিক স্থিতির জন্য বীমা গুরুত্বপূর্ণ। এ ভাবে জাতীয় বীমা দিবসের উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে একটি মহৎ সংস্কৃতি।
প্রতিবছর ১ মার্চে বাংলাদেশে জাতীয় বীমা দিবস পালন করা হয়। এই দিনটি বীমা ব্যবসায়ীদের, প্রতিষ্ঠানগুলোর, সরকারী ও বেসরকারি সংস্থার, এবং সাধারণ মানুষের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। বীমা ব্যবসায়ের অগ্রগতি, প্রতিষ্ঠানের প্রত্যাশিত সফলতা, সাধারণ মানুষের জীবনের নিরাপত্তা এবং সুরক্ষা বৃদ্ধি করা হলে দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির পথে এগিয়ে যেতে সহায়ক।
বীমা একটি সুরক্ষা ব্যবসা। এটি মানুষের জীবনের বিভিন্ন ধরনের ঝগড়া ও আপাতত সমাধানে সাহায্য করে। এটি অনেক সময়ে ব্যক্তিদের জীবনের অনেকগুলো মুহূর্ত রক্ষা করে এবং পরিবারের অর্থনৈতিক স্থিতি সমৃদ্ধ করে। একইভাবে, বীমা কোম্পানিগুলি প্রাকৃতিক দুর্যোগ, প্রাণী ও অর্থনৈতিক অপারেশনের বিপর্যস্ত ঝুঁকি সামলানোর মাধ্যমে দেশের অর্থনৈতিক দৃষ্টিকে মাথা উচু করে দেয়।
বাংলাদেশে বীমা ব্যবসা এখন ব্যবসা সমৃদ্ধিতের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে পরিচিত। এই বিকাশের ক্ষেত্রে জাতীয় বীমা দিবস একটি গভীর মানবিক সমর্থন প
্রকাশ করে। এটি বীমা ব্যবসার সংস্কৃতি ও বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অবিচ্ছেদ্য অংশ।
বীমা একটি মুক্তিযোদ্ধা যে মানুষের মানসিকতা বৃদ্ধি করে, তার সম্পদসম্পত্তির সমর্থন করে এবং একটি সুরক্ষা পাতা প্রদান করে যা তাকে আত্মবিশ্বাস দেয়। বীমা দিবসে আমরা বীমা ব্যবসা, এর গুরুত্ব, এবং এর বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ও মানুষের জীবনে ভূমিকা সম্পর্কে আরও জানতে সময় নেওয়া উচিত। সহজেই বুঝতে হয় যে, বীমা হল আমাদের সমৃদ্ধির অতীত ও ভবিষ্যতের সঙ্গী।