কীভূতকরণের সুবিধা-অসুবিধা:

সুবিধা:

  • বৃহত্তর বাজার: একীভূতকরণের মাধ্যমে ব্যাংকগুলো আরও বৃহত্তর বাজারে প্রবেশ করতে পারে।
  • কার্যকরী দক্ষতা বৃদ্ধি: একীভূতকরণের ফলে খরচ কমে যায় এবং দক্ষতা বৃদ্ধি পায়।
  • নতুন পণ্য ও সেবা: একীভূতকরণের মাধ্যমে ব্যাংকগুলো নতুন পণ্য ও সেবা প্রদান করতে পারে।
  • প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি: একীভূতকরণের ফলে ব্যাংকগুলোর মধ্যে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি পায়।
  • শক্তিশালী ভিত্তি: একীভূতকরণের ফলে ব্যাংকগুলো আরও শক্তিশালী ভিত্তি লাভ করে।

অসুবিধা:

  • কর্মী ছাঁটাই: একীভূতকরণের ফলে কর্মী ছাঁটাই হতে পারে।
  • প্রতিযোগিতা হ্রাস: একীভূতকরণের ফলে বাজারে প্রতিযোগিতা কমে যেতে পারে।
  • গ্রাহকসেবা ক্ষতিগ্রস্ত: একীভূতকরণের ফলে গ্রাহকসেবা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
  • একাধিপত্য প্রতিষ্ঠা: একীভূতকরণের ফলে কোনো একটি ব্যাংক একাধিপত্য প্রতিষ্ঠা করতে পারে।
  • জটিলতা বৃদ্ধি: একীভূতকরণের ফলে ব্যবস্থাপনার জটিলতা বৃদ্ধি পায়।

নিয়ন্ত্রক সংস্থার ভূমিকা:

একীভূতকরণের সময় নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা নিশ্চিত করে যে একীভূতকরণের ফলে প্রতিযোগিতা কমে না এবং গ্রাহকসেবা ক্ষতিগ্রস্ত হয় না।

উপসংহার:

একীভূতকরণের সুবিধা ও অসুবিধা রয়েছে। নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোকে সতর্কতার সাথে একীভূতকরণের প্রস্তাবগুলো পর্যালোচনা করতে হবে এবং বাজারে প্রতিযোগিতা এবং গ্রাহকসেবার সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।