সমুদ্রযাত্রা জাহাজ ট্র্যাকিং অ্যাপস: জাহাজ চলাচল নিজের হাতে

Spread the love

সমুদ্রযাত্রা জাহাজ ট্র্যাকিং অ্যাপস: জাহাজ চলাচল নিজের হাতে (500 শব্দ)

বৈশ্বিক व्यापार (byapar) এর মূল চালিকাশক্তি হল সমুদ্রপথে (samudrapothe) পণ্য পরিবহন। এই বিশাল পরিবহন ব্যবস্থাপনায় জাহাজ চলাচল মনিটর করা খুবই জরুরি। এ কাজে সাহায্য করে সমুদ্রযাত্রা জাহাজ ট্র্যাকিং অ্যাপ্লিকেশনগুলো। এই অ্যাপগুলি ব্যবহার করে আপনি সারা বিশ্বের জাহাজ চলাচল, অবস্থান এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য রিয়েল টাইমে (riyel taime) দেখতে পারবেন।

এই অ্যাপগুলি কিভাবে কাজ করে? জাহাজে অবস্থিত এআইএস (AIS – Automatic Identification System) ট্রান্সপোর্টার नामक (namök) একটি সিস্টেম জাহাজের অবস্থান, গতি, গতিপথ (gopothe) এবং অন্যান্য তথ্য প্রसार করে। উপকূলে অবস্থিত রিসিভারগুলি এই তথ্য সংগ্রহ করে এবং ট্র্যাকিং অ্যাপগুলিকে পাঠায়। এর ফলে, আপনি আপনার মোবাইল ফোন অথবা কম্পিউটার থেকেই জাহাজের লাইভ অবস্থান দেখতে পারবেন।

এই অ্যাপগুলি ব্যবহারের কি কি সুবিধা আছে?

  • জাহাজ ট্র্যাকিং: আপনি যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গা থেকে আপনার পছন্দের জাহাজ কোথায় আছে, সেটা জানতে পারবেন।
  • পরিবহন সময়সূচি: এই অ্যাপগুলিতে জাহাজের আগমন এবং ছেড়ে যাওয়ার সময়সূচি থাকে। ফলে, আপনি বন্দরে (bondore) পণ্যের আসা-যাওয়ার বিষয়টি আরও সহজে ট্র্যাক করতে পারবেন।
  • জাহাজের তথ্য: অ্যাপে প্রদর্শিত জাহাজের তথ্যের মধ্যে থাকতে পারে জাহাজের নাম, ধরণ, পতাকা, গতি এবং গন্তব্য। এসব তথ্য ব্যবহার করে আপনি জাহাজ সম্পর্কে বিস্তृत ধারণা লাভ করতে পারবেন।
  • ব্যক্তিগত ব্যবহার: আপনি যদি কোনো আপনার পরিচিতজন জাহাজে থাকেন, তাহলে এই অ্যাপগুলি ব্যবহার করে তাদের জাহাজের অবস্থান জানতে পারবেন।
  • জাহাজ চলাচল পর্যবেক্ষণ: অ্যাপটির সাহায্যে আপনি নির্দিষ্ট এলাকার জাহাজ চলাচল পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন। এটি জাহাজ পরিবহন সংক্রান্ত গবেষণায় সহায়ক হতে পারে।

জনপ্রিয় কিছু সমুদ্রযাত্রা জাহাজ ট্র্যাকিং অ্যাপ:

  • MarineTraffic: এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় অ্যাপগুলির মধ্যে অন্যতম। এটিতে বিশাল জাহাজের তথ্যভান্ডার রয়েছে এবং রিয়েল টাইমে জাহাজের অবস্থান দেখায়।
  • ShipFinder: এই অ্যাপটিও জাহাজ ট্র্যাকিং এর জন্যে বেশ জনপ্রিয়। এটিতে জাহাজের ছবি সহ বিভিন্ন তথ্য দেখা যায়।
  • VesselFinder: এই অ্যাপটি জাহাজের অবস্থানের পাশাপাশি আবহাওয়া এবং জলোচ্ছ্বাসের (jolôcchash) তথ্যও প্রদর্শ

এতক্ষন  আমরা সমুদ্রযাত্রা জাহাজ ট্র্যাকিং অ্যাপের মৌলিক কাজ এবং সুবিধা সম্পর্কে জেনেছি। এবার আমরা এই অ্যাপগুলির আরও কিছু দিক, ব্যবহারিক ক্ষেত্র এবং সীমাবদ্ধতা সম্পর্কে আলোচনা করব।

অ্যাপ নির্বাচন:

বাজারে বিভিন্ন ধরনের সমুদ্রযাত্রা জাহাজ ট্র্যাকিং অ্যাপ পাওয়া যায়। আপনার প্রয়োজনের উপর ভিত্তি করে সঠিক অ্যাপটি নির্বাচন করা জরুরি। নিখরচায় এবং সীমিত বৈশিষ্ট্যের অ্যাপ পাওয়া যায় আবার প্রিমিয়াম সাবস্ক্রিপশনের (subscription) মাধ্যমে আরও উन्नত বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ অ্যাপ ব্যবহার করা যায়। নির্বাচনের সময় বিবেচ্য বিষয়গুলি হলো:

  • ব্যবহারের উদ্দেশ্য: আপনি কি শুধুমাত্র জাহাজের অবস্থান দেখতে চান নাক জাহাজের বিস্তারিত তথ্য বা আবহাওয়ার তথ্য জানতে চান?
  • ব্যবহারের সহজতা: অ্যাপটির ইন্টারফেস (interface) কতটা সহজবোধ্য?
  • মানচিত্রের ধরণ: আপনি কি স্যাटेলাইট মানচিত্র নাকি সাধারণ মানচিত্র পছন্দ করেন? কিছু অ্যাপে বিভিন্ন ধরনের মানচিত্রের সুবিধা দেওয়া হয়।
  • মূল্য: বিনামূল্যে অ্যাপ নাকি প্রিমিয়াম সাবস্ক্রিপশনের অ্যাপ ব্যবহার করবেন?

অ্যাপের আরও কিছু বৈশিষ্ট্য:

  • البحث (khoj – खोज): কিছু অ্যাপে জাহাজের নাম, কোম্পানি বা IMO নম্বর দিয়ে সহজে খোঁজা করা যায়।
  • ফিল্টার (filter): নির্দিষ্ট ধরনের জাহাজ (যেমন, কন্টেইনার জাহাজ, ট্যাংকার) বা অবস্থান (বন্দর, সমুদ্র) দেখার জন্য ফিল্টার দেওয়া যায়।
  • আবহাওয়া সমুদ্রের অবস্থা: কিছু অ্যাপে আবহাওয়া এবং সমুদ্রের অবস্থা (ঢেউ, জলোচ্ছ্বাস) সম্পর্কিত তথ্য দেখানো হয়। এটি জাহাজ চলাচলের সম্ভাব্য বিলম্ব বা ঝুঁকি সম্পর্কে সতর্ক করে।
  • संदर्भ (sondorbho – सन्दर्भ) যোগাযোগ (jogajog): কিছু অ্যাপে জাহাজের কোম্পানি বা এজেন্টের যোগাযোগের তথ্য থাকে। এর ফলে জাহাজের আগমন-প্রস্থানের সম্পর্কে আরও নিশ্চিত তথ্য পাওয়া যায়।

ব্যবহারিক ক্ষেত্র:

  • পণ্য আমদানিরফতানি: পণ্য আমদানি- রফতানি ব্যবসায়ীরা জাহাজ ট্র্যাকিং অ্যাপ ব্যবহার করে পণ্যবাহী জাহাজের অবস্থান জানতে পারেন। এতে তারা বন্দরে পণ্য খালাসের প্রস্তুতি নিতে পারেন এবং পণ্যের সরবরাহের সময়সূচি নির্ধারণ করতে পারেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *