বীমা ঝুঁকি বিবেচনার ক্ষেত্রে নিম্নলিখিত বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ:
১. বীমাযোগ্য ঝুঁকি:
এগুলো সেই ঝুঁকি যা বীমা কোম্পানি কভার করে। যেমন:
- চুরি
- অগ্নিকাণ্ড
- মামলা-মোকদ্দমা
২. ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা:
ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা এবং তার আর্থিক প্রভাব মূল্যায়ন ও পরিমাপ করা হয়। এছাড়া, ঝুঁকিগুলো অন্য বীমাকারীদের মধ্যে ভাগ করা হয়।
৩. মুদ্রাস্ফীতি:
মুদ্রাস্ফীতির কারণে দাবি প্রদানের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। তবে, ডিডাক্টিবল (প্রথমে নিজে প্রদান করতে হয় এমন অংশ) এবং বেনিফিটের সীমা স্বয়ংক্রিয়ভাবে বৃদ্ধি পায় না।
৪. মনোবৃত্তিগত ঝুঁকি:
মনোবৃত্তিগত ঝুঁকি এমন এক পরিস্থিতি বোঝায়, যেখানে বীমাকৃত ব্যক্তি আরও বেশি ঝুঁকি নিতে পারে।
উদাহরণ: সংঘর্ষ নীতির আওতায় থাকা একজন ব্যক্তি এমনভাবে গাড়ি চালাতে পারেন, যা কোনো কভারেজ না থাকা ব্যক্তির চেয়ে বেশি ঝুঁকিপূর্ণ।
৫. রাজনৈতিক ঝুঁকির বীমা:
এই বীমা বিনিয়োগকারীদের সম্ভাব্য ক্ষতি এড়াতে সহায়তা করে। এছাড়া, রাজনৈতিক কারণে ক্ষতি হলে ক্ষতিপূরণের সুবিধাও দেয়।